Winning hearts of your coworkers may not be as easy as you think it is. Try out these super fun ways after work to befriend a fellow employee.

আমাদের জীবনের অনেক বড় একটা অংশ জুড়েই অফিস। সকাল ৮ টায় বাসা থেকে বের হয়ে রাত ৮টায় বাসায় আসা। মানে দিনের প্রায় অর্ধেক সময়টাই বলতে গেলে অফিসের পেছনে চলে যায়। আর এই অবস্থায় যদি অফিসের আবহাওয়া প্রতিকূল হয়? তাহলে আপনার ক্লান্তির পরিমাণহয়ে যাবে দ্বিগুণ! তাই অফিসে অনুকূল পরিবেশে স্ট্রেস-ফ্রি ভাবে কাজ করার জন্য আপনার কলিগদের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তুলুন।

নিজেকে কারও কাছে উত্তমরূপে উপস্থাপন করা মন্দ কিছু নয়। সু-সম্পর্ক গড়ে তোলার এই প্রেক্ষাপটে আপনার পদচারণ না হয় প্রথমেই হোক। ভাল সম্পর্ক গড়ে তোলা প্রতিদিনের একটা ছোট হাসি দিয়েও শুরু করা যায়।

ফেসবুক গ্রুপ খুলুন
ফেসবুকে প্রকৃতপক্ষে একটিভ ভাবে যোগাযোগ রক্ষা হয়। তাই কলিগদের সাথে সম্পর্ক আরও ভাল করার জন্য ফেসবুক-কে একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে বেঁছে নিতে পারেন। ফেসবুকে অফিস কালিগদের নিয়ে খুলে ফেলুন একটি গ্রুপ। যেখানে প্রতিদিন সবার সাথে কাজের বাইরেও মজার মজার গল্প করা যায়। অনেকে যারা কিঞ্চিৎ অন্তর্মুখী।  প্রকৃতির তারা এই ভার্চুয়াল গ্রুপ আলোচনায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে সবার সাথে ফ্রেন্ডলি হতে পারে।

গ্রুপ ট্যুর
যে কোন সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য ভ্রমণের উপর আর কিছু হয় না। অফিস আউটিং-এর বাইরেও কলিগদের সাথে সময়ে সময়ে কোথাও ট্যুর দিন। তা হতে ডে-ট্রিপ অথবা কয়েকদিনের জন্য দূরে কোথাও।

নিয়মিত কলিগদের সাথে ঘুরাঘুরি করলে একটি ইতিবাচক পরিবর্তন আসে কর্মক্ষেত্রের পরিবেশে।

একসাথে ব্রেক নিন
অনেকের অভ্যাস ব্রেক-টাইমে একটু ভার্চুয়াল জগতে ঘুরে বেড়ানোর অথবা একাকী এক কফি খেয়ে আর গান শুনে। কিন্তু এই অবসর সময়গুলোই কো-ওয়ার্কারদের সাথে ঘনিষ্ঠ হবার শ্রেষ্ঠ সময়। তাই লাঞ্চ-ব্রেক একা না নিয়ে সবার সাথে নিন। প্রতিদিন একসাথে লাঞ্চ করা এবং সেখানে অফিসের বাইরের কথাবার্তা বলার মাধ্যমে সৌহার্দ্য বোধ তৈরি হবে। শুধু লাঞ্চ-ব্রেক নয় বরং কাজের মাঝে নেওয়া কোন ব্রেকও আপনি তাদের সাথে নিতে পারেন। কাজের জন্যেও হয়তোবা একটা ক্যাজুয়াল মিটিং ব্রেক এ কাজ নিয়ে কথা বলতে পারেন।

জয়েন করুন বিভিন্ন ইভেন্ট
প্রতি উইকেন্ডেই কোন না কোন ইভেন্ট হতে থাকে। আপনার পছন্দানুযায়ী চলে যান বিভিন্ন কুকিং, মিউসিক, সাহিত্য সম্পর্কিত কোন ইভেন্ট কিংবা বেঁছে নিন যে কোন আর্ট প্রদর্শনী! এইসব ইভেন্টে যাওয়ার মাধ্যমে কলিগদের অফিসের কাজের বাইরেও আরও ভাল করে চেনা জানা যায়।

ইউকেন্ড প্ল্যান করুন
সারা সপ্তাহ কাজ শেষে বৃহস্পতিবার যেন একরাশ স্বস্তি ও আনন্দ নিয়ে আসে! এই আনন্দ আপনি ভাগ করে নিতে পারেন কলিগদের সাথে। প্রতি বৃহস্পতিবার আপনি একটু কলিগ নাইট-আউট করতে পারেন! অফিস শেষে একটু চায়ের আড্ডা বা একসাথে ডিনারের প্ল্যান করতে পারেন। এতে আপনাদের বন্ডিং আরও গভীর হবে।

কর্ম দিবস খুব চ্যালেঞ্জিং ও যন্ত্রণাদায়ক হতে পারে। এই পীড়াদায়ক সময়ে কলিগের সাথে আপনার ভাল সম্পর্ক আপনাকে প্রেরণা দিবে! কলিগদের সাথে ইতিবাচক দৃষ্টিকোণ শেয়ার করুন। নেগেটিভ জিনিস এড়িয়ে পজিটিভ কথাবার্তা বলুন। ফলে আপনার কর্মক্ষেত্রও পজিটিভ ভাইব দিবে।
  • Read more about bonding with coworkers here.
  • Along with learning tips on bonding with coworkers, read this article on coping strategies at a new workplace here.