Do you suffer from major self-doubt when the smallest thing goes wrong? Read below to find out more about practicing self assurance.

নতুন চাকরি! নতুন সব দায়িত্ব বা অনেক বেশি কাজের প্রেশারে নিজেকে অযোগ্য বলে মনে হচ্ছে? আবার মাঝে মাঝে মনে হয় যে “আমার কোন যোগ্যতা নেই এখানে থাকার”? ইম্পোস্টার সিন্ড্রোমের কবলে পড়লে সাধারনত এভাবেই চিন্তা করে থাকে মানুষ। নিজের সাফল্যে নিজের কৃতিত্ব না দেখে বরং ‘যা হয়েছে ভাগ্যক্রমে হয়েছে’ বলে ধরে নেয়াও এর অন্তর্ভুক্ত।

ইম্পোস্টার সিনড্রোমে আক্রান্ত হলে আপনি নিজের লক্ষ্য এতটাই উপরে সেট করে ফেলেন যা অর্জন করা অসম্ভব হয়ে ওঠে! আর তা থেকেই জন্ম নেয় নিজের যোগ্যতা ও দক্ষতার প্রতি অবিশ্বাস।

নতুন কর্মক্ষেত্রে কাজ করার ক্ষেত্রেও অনেক সময় দেখা যায় আপনি কাজ বুঝতে পারছেন না। নিজেকে বোকা মনে হচ্ছে সবকিছুর সাথে খাপ খাইয়ে নিতে না পেরে। মনে হওয়াটা স্বাভাবিক তবে আপনার মনে হওয়াকে সত্য বলে ধরে নেওয়াটা অস্বাভাবিক।

মনে রাখবেন ইম্পোস্টার সিনড্রোম কোন অসুখ নয় শুধু এক অনুভূতি মাত্র। জেনে নিন আপনি একাই এই অনুভুতির শিকার নন! সময়ে সময়ে আমরা অনেকেই এই সিনড্রোমের শিকার হই। তাই নিজেকে একা মনে করে সবার থেকে আলাদা রেখে বিষণ্ণতায় ভুগবেন না।

মাঝে মাঝে পারফেকশানিস্টদের মধ্যেও এই প্রবণতা দেখা যায়! কাজ করার আগেই একটা নিখুঁত ফলাফল ভেবে রাখার ফলে উচ্চাকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়। যে কোন কাজ নিখুঁতভাবে করার মধ্যে কোন সমস্যা নেই। বরং নিখুঁত কাজের মাধ্যমেই সাফল্যের পথে দ্রুত অগ্রসর হওয়া যায়। কিন্তু আপনাকে বুঝতে কোন কাজে সময়, শ্রম ও অধ্যাবসায় বিনিয়োগ করে নিখুঁত ফলাফল পেতে হবে? নিত্যকর্ম কর্মপদ্ধতিতে এর প্রয়োগ না করাটাই শ্রেয়।

ব্যর্থতার প্রতি আপনার দৃষ্টান্ত পাল্টে ফেলুন। ব্যর্থতা নিষ্ফল নিরাশার প্রতীক নয় বরং কোন কিছু নতুন উদ্যমের সাথে শুরুর পথ প্রদর্শক! কেননা প্রতিটি ভুল নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দেয়। আপনার করা ভুলের জন্য নিজেকে দোষ না দিয়ে তা সংশোধনের চেষ্টা করুন। সেই ভুল থেকে ভাল কিছু শিখুন।

কিছু ধারনার পরিবর্তন করতে হবে। যেমন, “আমি অনুপযোগী, আমার সবকিছু জানা উচিৎ, আমি একা একা কাজ করতে পারবো। আপনার বুঝতে হবে যে কোন নতুন কাজ শুরু করতে গেলে কমবেশি সবাই ঘাবড়ে যায়। নিজের উপর বিশ্বাস স্থাপন করুন। এখন আপনার কাছে সব প্রশ্নের জবাব না থাকলেও একটা সময় আপনি সবকিছু আবিষ্কার করেই ফেলবেন।

ইম্পোস্টার সিনড্রোম পরিত্রাণের জন্য কিছু টিপস

  • নিজেকে একটা বিরতি দিন।সবকিছু আপনার ভুল নয় আর সব কাজ নিখুঁত হতে হবেনা।
  • পদে পদে নিজেকে অন্যের সাথে তুলনা দিয়ে নিজের দক্ষতাকে ছোট করে দেখবেন না।
    এতে আপনার আত্মবিশ্বাস লোপ পায় ফলে আপনি ইন্সিকিউর অনুভব করতে থাকেন।
  • আপনার না পাওয়াগুলোকে একপাশে সরিয়ে রেখে যা আছে তাতেি বেশি করে ফোকাস দিন। ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করুন।
  • মনে রাখেবন ইম্পোস্টার সিনড্রোম একটা অনুভূতি, এর বেশি কিছু না আর তা সবার মধ্যেই সাধারন। অর্থাৎ আপনি একা নন, আপনার পাশের মানুষটিও হয়তো কোন কিছু নিয়ে অনিশ্চয়তায় ভুগছে।
  • নিজেকে উৎসাহ দিন। আপনার সাফল্যের উপর আলোকপাত করুন। ভাল কাজের জন্য নিজেকে নিজেই ধন্যবাদ দিন।
তাহলে এখন থেকে কর্মক্ষেত্রে আরো আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠুন! আর এগিয়ে যান সফল ভাবে। এই বিষয়ে আপনাদের মতামত থাকলে জানাতে পারেন আমাদের।
  • Read more about self assurance here.
  • Along with self assurance, read about how to overcome self doubt here.
[thb_gap height=”50″][thb_postcategory style=”style7″ title_style=”style3″ cat=”3″]